বাংলাদেশে জার্মান গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিএমডাব্লিউ’র একমাত্র অফিসিয়াল ডিলার এক্সিকিউটিভ মোটরস প্রথমবারের মতো নিয়ে এলো বিএমডব্লিউ এক্স সেভেন এক্স ড্রাইভ ফোর্টি আই।
শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) এক্সিকিউটিভ মোটরস এর পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেনে ডিজাইনে পরিবর্তনের পাশাপাশি, গাড়ির ফ্রন্ট, আইড্রাইভ ও কার্ভড ডিসপ্লেসহ সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেমের অষ্টম সংস্করণ নিয়ে আসা হয়েছে। নতুন নকশায় তৈরি গাড়িটির টুইন হেডলাইট ও কিডনি গ্রিল ব্যবহারকারীর নজর কাড়বে বলে দাবি কর্মকর্তাদের।
বিএমডব্লিউ বাংলাদেশের ডিরেক্টর অপারেশনস আশিক উন নবী বলেন, সর্বশেষ ৪৮ ভোল্টের মাইল্ড হাইব্রিড প্রযুক্তির পাশাপাশি নতুন বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেনে উন্নত ও বিলাসবহুল হার্ডওয়্যারের সমন্বয় করা হয়েছে যা চালকের ড্রাইভিং অভিজ্ঞতায় নতুনত্ব আনবে।
তিনি আরও বলেন, বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেনে সর্বাধুনিক প্রজন্মের সিক্স-সিলিন্ডার ইন-লাইন ইঞ্জিন রয়েছে যা গাড়ির ফুয়েল ব্যবহার, গ্যাস এক্সচেঞ্জ, ভালভ নিয়ন্ত্রণ এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে ইগনিশন ব্যবস্থার জন্য অনেক ভালো ভাবে কাজ করবে।
নতুন বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেন-এর স্প্লিট হেডলাইট ইউনিট রয়েছে। এর সামনের প্রান্তে থাকা হরাইজন্টাল এলইডি লাইট, ডে টাইম ড্রাইভিং লাইট এবং টার্ন সিগন্যাল গুলোকে আলাদা ভাবে হাইলাইট করে। গাড়িটির ফ্রন্ট এন্ডে থাকা কিডনি গ্রিলের ক্যাসকেড লাইট স্থির এবং চলন্ত উভয় ক্ষেত্রেই একটি অসাধারণ লুক দেয়। বিএমডব্লিউ এক্স সেভেনের পিছনে লাইট ইউনিটের কানেকটিং ক্রোম বারটি গ্লাস কাভার এ ঢাকা থাকে।
এছাড়াও গাড়িটির ফাইভ-জোন অটোম্যাটিক ক্লাইমেট কন্ট্রোল, প্যানোরামিক গ্লাস সানরুফ এবং হারমান কার্ডন সারাউন্ড সাউন্ড সিস্টেম, ড্রাইভার এবং যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক আসন সবই মানসম্মত বৈশিষ্ট্য।
এই নতুন প্রজন্মের বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেন ৪৮ ভোল্টের মাইল্ড হাইব্রিড প্রযুক্তির সাম্প্রতিক সংস্করণে একটি ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্ট-মাউন্ট করা স্টার্টার জেনারেটর রয়েছে যা ট্রান্সমিশনের সাথে একত্রিত করা হয়েছে এবং ১২ হর্সপাওয়ার আউটপুট এবং ২০০ নিউটন মিটার টর্কে অতিরিক্ত ৯ কিলো ওয়াট আউটপুট প্রদান করে। ইঞ্জিনটি স্টিয়ারিং-হুইল শিফট প্যাডেল এবং স্প্রিন্ট ফাংশন সহ একটি এইট -স্পিড স্টেপট্রনিক স্পোর্ট ট্রান্সমিশনের সাথে মিলিয়ে তৈরি।
শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) এক্সিকিউটিভ মোটরস এর পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেনে ডিজাইনে পরিবর্তনের পাশাপাশি, গাড়ির ফ্রন্ট, আইড্রাইভ ও কার্ভড ডিসপ্লেসহ সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেমের অষ্টম সংস্করণ নিয়ে আসা হয়েছে। নতুন নকশায় তৈরি গাড়িটির টুইন হেডলাইট ও কিডনি গ্রিল ব্যবহারকারীর নজর কাড়বে বলে দাবি কর্মকর্তাদের।
বিএমডব্লিউ বাংলাদেশের ডিরেক্টর অপারেশনস আশিক উন নবী বলেন, সর্বশেষ ৪৮ ভোল্টের মাইল্ড হাইব্রিড প্রযুক্তির পাশাপাশি নতুন বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেনে উন্নত ও বিলাসবহুল হার্ডওয়্যারের সমন্বয় করা হয়েছে যা চালকের ড্রাইভিং অভিজ্ঞতায় নতুনত্ব আনবে।
তিনি আরও বলেন, বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেনে সর্বাধুনিক প্রজন্মের সিক্স-সিলিন্ডার ইন-লাইন ইঞ্জিন রয়েছে যা গাড়ির ফুয়েল ব্যবহার, গ্যাস এক্সচেঞ্জ, ভালভ নিয়ন্ত্রণ এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে ইগনিশন ব্যবস্থার জন্য অনেক ভালো ভাবে কাজ করবে।
নতুন বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেন-এর স্প্লিট হেডলাইট ইউনিট রয়েছে। এর সামনের প্রান্তে থাকা হরাইজন্টাল এলইডি লাইট, ডে টাইম ড্রাইভিং লাইট এবং টার্ন সিগন্যাল গুলোকে আলাদা ভাবে হাইলাইট করে। গাড়িটির ফ্রন্ট এন্ডে থাকা কিডনি গ্রিলের ক্যাসকেড লাইট স্থির এবং চলন্ত উভয় ক্ষেত্রেই একটি অসাধারণ লুক দেয়। বিএমডব্লিউ এক্স সেভেনের পিছনে লাইট ইউনিটের কানেকটিং ক্রোম বারটি গ্লাস কাভার এ ঢাকা থাকে।
এছাড়াও গাড়িটির ফাইভ-জোন অটোম্যাটিক ক্লাইমেট কন্ট্রোল, প্যানোরামিক গ্লাস সানরুফ এবং হারমান কার্ডন সারাউন্ড সাউন্ড সিস্টেম, ড্রাইভার এবং যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক আসন সবই মানসম্মত বৈশিষ্ট্য।
এই নতুন প্রজন্মের বিএমডাব্লিউ এক্স সেভেন ৪৮ ভোল্টের মাইল্ড হাইব্রিড প্রযুক্তির সাম্প্রতিক সংস্করণে একটি ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্ট-মাউন্ট করা স্টার্টার জেনারেটর রয়েছে যা ট্রান্সমিশনের সাথে একত্রিত করা হয়েছে এবং ১২ হর্সপাওয়ার আউটপুট এবং ২০০ নিউটন মিটার টর্কে অতিরিক্ত ৯ কিলো ওয়াট আউটপুট প্রদান করে। ইঞ্জিনটি স্টিয়ারিং-হুইল শিফট প্যাডেল এবং স্প্রিন্ট ফাংশন সহ একটি এইট -স্পিড স্টেপট্রনিক স্পোর্ট ট্রান্সমিশনের সাথে মিলিয়ে তৈরি।